ঢাকা ০৭:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঘরে বসে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে কি কি লাগে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:২৬:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ নভেম্বর ২০২৪ ৩৩ বার পড়া হয়েছে

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বর্তমান এই যুগে আপনি চাইলে ঘরে বসেই অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা প্রদান করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে অফিসে গিয়ে উপস্থিত হতে হবে না। বর্তমানে বেশিরভাগ সরকারি সেবাই ইন্টারনেটের মাধ্যমে গ্রহণ করা যায়। এমনকি পেমেন্টও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রদান করার সুবিধা রয়েছে। চলুন এ সকল ব্যাপারে বিস্তারিত জেনে নেই।

কত টাকা আয় থাকলে ট্যাক্স দিতে হবে

রাজস্ব বোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী যদি কোন ব্যক্তির বছরে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা তার অধিক আয় থাকে তাহলে তাকে ট্যাক্স প্রদান করতে হবে। তবে যে সকল নারী এবং পুরুষের বয়স ৬৫ অথবা তার বেশি হয়ে গিয়েছে তাদের জন্য এটি ৪ লাখ পর্যন্ত সীমা রয়েছে। এছাড়াও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাৎসরিক আয় ৫ লাখ টাকার কিংবা এর বেশি হলে ট্যাক্স দিতে হবে।

বাৎসরিক ইনকামের উপর ট্যাক্স প্রদান ছাড়াও শহরে বাসস্থান ক্রয়, গাড়ি ক্রয়, নির্দিষ্ট কিছু পেশাজীবী লোকদের, বিজনেস করা ইত্যাদি কাজের জন্য ইনকাম ট্যাক্স পরিশোধ করতে হয়। এমনকি বিভিন্ন ধরনের নিবন্ধিত কোম্পানির ক্ষেত্রেও ট্যাক্স দেওয়া বাধ্যতামূলক।

আপনি যদি একবার টিন অ্যাকাউন্ট গ্রহণ করেন তাহলে আপনার ইনকাম থাকুক বা না থাকুক আপনাকে ট্যাক্স প্রদান করতেই হবে। তবে বছর শেষে যদি আপনার ট্যাক্সযোগ্য কোন ইনকাম না থাকে তাহলে জিরো রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।

আয়কর রিটার্ন দাখিল করার জন্য কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হয়

আপনি যখন ট্যাক্স সাবমিট করবেন তখন আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, ট্যাক্সের ইনফরমেশন, আগের বছরের রিটার্নের কাগজ ইত্যাদি প্রয়োজন হবে। আর আপনি যদি কোন সম্পত্তি ক্রয় করেন কিংবা বিনিয়োগ করেন তাহলে সে সংক্রান্ত ডকুমেন্টস গুলো যুক্ত করুন।

টিন নম্বর রয়েছে এমন যেকোনো বাংলাদেশী নাগরিকের জন্য নির্দিষ্ট সময়ে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। আপনি যখন ট্যাক্স প্রদানের জন্য আবেদন করবেন তখন একটি নির্দিষ্ট এলাকা ভাগ করে দেওয়া হবে।

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন প্রদান করার জন্য রেজিস্ট্রেশন করুন

আপনি যদি ইন্টারনেটের মাধ্যমে ইনকাম ট্যাক্স প্রদান করতে চান তাহলে প্রথমে এনবিআরের ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এর জন্য ওয়েবসাইটে হতে ই-রিটার্ন শাখায় প্রবেশ করুন। নতুন অ্যাকাউন্ট করার জন্য সেখানে একটি অপশন পেয়ে যাবেন।

তারপর সেই অপশনে প্রবেশ করে প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন, মোবাইল নাম্বার ইত্যাদি তথ্যগুলি ভালোভাবে লিখুন। আপনি যে মোবাইল নম্বরটি প্রদান করবেন সেটির মাধ্যমে ওটিপি ভেরিফিকেশন করা হবে।

কিভাবে অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল করবেন

একবার রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনি রিটার্ন সাবমিশনের ঘরে প্রবেশ করুন। সেখানে আপনি অনেক গুলো অপশন দেখতে পারবেন। আপনি কততম ট্যাক্স রিটার্ন করছেন, আপনি কি কি উপায়ে ইনকাম করে থাকেন ইত্যাদি তথ্যের ঘরগুলো পূরণ করতে হবে। এর বেশ কয়েকটি ধাপ রয়েছে। নিচে সেগুলো আলোচনা করা হলো।

১। আয়ের বিবরণ প্রধান

আপনি আসলে কি উৎস থেকে অর্থ আয় করেন সেটি নির্বাচন করতে হবে। চাকুরী, সম্পত্তি কিংবা বাড়ির বিক্রির টাকা, কৃষি থেকে আয়, বিজনেস থেকে আয় এবং অন্যান্য যে কোন উৎস এখানে যুক্ত করতে পারবেন।

আর যদি আপনি চাকুরীজীবী হয়ে থাকেন এবং বেতনই আয়ের উৎস হয়ে থাকে তাহলে স্যালারি অপশনটি নির্বাচন করুন।

২। অতিরিক্ত তথ্য প্রদান

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করার এই ধাপে আপনাকে অতিরিক্ত কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে। যার মধ্যে রয়েছে আপনি শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী কিনা মুক্তিযোদ্ধা কিনা ইত্যাদি।

৩। অন্যান্য তথ্য

আপনার যদি সকল সম্পত্তির মোট পরিমাণ টাকার হিসেবে ৪০ লক্ষ টাকা হয় কিংবা তার যে অধিক হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে একটি ফরম পূরণ করতে হবে। যেটাকে বলা হয় আইটি-১০বি। শুধুমাত্র ইনকামের তথ্যই নয় বরং আপনি সারা বছরে কোন কোন খাতে অর্থ ব্যয় করেছেন সে তথ্য গুলো প্রদান করতে হবে।

৪। ইনভেস্টমেন্ট ডিপার্টমেন্ট

আপনার নামে যদি ব্যাংকের কোন ফিক্সড ডিপোজিট, জীবন বীমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড, শেয়ার বাজারে অর্থ বিনিয়োগ ইত্যাদি থেকে থাকে তাহলে তার বিবরণ এখানে প্রদান করতে হবে।

৫। অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করার এই বিভাগে আপনাকে অবশ্যই ব্যয়ের বিস্তারিত লিখতে হবে। যেমন আপনি সারা বছর খাদ্য, পোশাক, বাসস্থান, আপনার সন্তানদের লেখাপড়া এবং অন্যান্য খাতসমূহ যে অর্থ ব্যয় করেন সেগুলো এখানে পূরণ করুন।

৬। ইনকাম ট্যাক্স প্রদান

আপনি যদি ইতিমধ্যে অগ্রিম ট্যাক্স প্রদান করে থাকেন তাহলে তার হিসাব এখানে লিখতে পারবেন। এতে করে আপনার মোট ট্যাক্সের পরিমাণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমে যাবে। আর যদি আপনার ট্যাক্স যোগ্য কোন আয় নন থাকে তাহলে শূন্য রিটার্ন করতে পারবেন।

অনলাইনে আয়কর রিটার্নের রশিদ

যদি আপনি উপরের সকল তথ্য গুলি ঠিক ঠাক ভাবে পূরণ করতে পারেন তাহলে আপনাকে একটি রশিদ প্রদান করা হবে। আপনি চাইলে এটি প্রিন্ট করে পরবর্তীতে যে কোন কাজের জন্য রেখে দিতে পারেন।

আমাদের শেষ কথা

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের পরীক্ষা যদি আপনার কাছে জটিল মনে হয় তাহলে যে কোন আইনজীবী অথবা দক্ষ কারো শরণাপন্ন হতে পারেন। তবে কোনোভাবেই ভুল তথ্য প্রদান করবেন না। এতে করে পরবর্তীতে বিড়ম্বনায় পড়তে পারেন। আশা করি ইনকাম ট্যাক্স প্রদানে কি কি লাগে এবং খুঁটিনাটি বিষয় গুলি সম্পর্কে আপনার ধারণা লাভ করতে পেরেছেন।

লেবুর রোগ প্রতিরোধে কি কি উপায় অবলম্বন করবেন? জানতে এখানে প্রবেশ করুন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঘরে বসে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে কি কি লাগে

আপডেট সময় : ০৫:২৬:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ নভেম্বর ২০২৪

বর্তমান এই যুগে আপনি চাইলে ঘরে বসেই অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা প্রদান করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে অফিসে গিয়ে উপস্থিত হতে হবে না। বর্তমানে বেশিরভাগ সরকারি সেবাই ইন্টারনেটের মাধ্যমে গ্রহণ করা যায়। এমনকি পেমেন্টও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রদান করার সুবিধা রয়েছে। চলুন এ সকল ব্যাপারে বিস্তারিত জেনে নেই।

কত টাকা আয় থাকলে ট্যাক্স দিতে হবে

রাজস্ব বোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী যদি কোন ব্যক্তির বছরে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা বা তার অধিক আয় থাকে তাহলে তাকে ট্যাক্স প্রদান করতে হবে। তবে যে সকল নারী এবং পুরুষের বয়স ৬৫ অথবা তার বেশি হয়ে গিয়েছে তাদের জন্য এটি ৪ লাখ পর্যন্ত সীমা রয়েছে। এছাড়াও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাৎসরিক আয় ৫ লাখ টাকার কিংবা এর বেশি হলে ট্যাক্স দিতে হবে।

বাৎসরিক ইনকামের উপর ট্যাক্স প্রদান ছাড়াও শহরে বাসস্থান ক্রয়, গাড়ি ক্রয়, নির্দিষ্ট কিছু পেশাজীবী লোকদের, বিজনেস করা ইত্যাদি কাজের জন্য ইনকাম ট্যাক্স পরিশোধ করতে হয়। এমনকি বিভিন্ন ধরনের নিবন্ধিত কোম্পানির ক্ষেত্রেও ট্যাক্স দেওয়া বাধ্যতামূলক।

আপনি যদি একবার টিন অ্যাকাউন্ট গ্রহণ করেন তাহলে আপনার ইনকাম থাকুক বা না থাকুক আপনাকে ট্যাক্স প্রদান করতেই হবে। তবে বছর শেষে যদি আপনার ট্যাক্সযোগ্য কোন ইনকাম না থাকে তাহলে জিরো রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।

আয়কর রিটার্ন দাখিল করার জন্য কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হয়

আপনি যখন ট্যাক্স সাবমিট করবেন তখন আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, ট্যাক্সের ইনফরমেশন, আগের বছরের রিটার্নের কাগজ ইত্যাদি প্রয়োজন হবে। আর আপনি যদি কোন সম্পত্তি ক্রয় করেন কিংবা বিনিয়োগ করেন তাহলে সে সংক্রান্ত ডকুমেন্টস গুলো যুক্ত করুন।

টিন নম্বর রয়েছে এমন যেকোনো বাংলাদেশী নাগরিকের জন্য নির্দিষ্ট সময়ে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। আপনি যখন ট্যাক্স প্রদানের জন্য আবেদন করবেন তখন একটি নির্দিষ্ট এলাকা ভাগ করে দেওয়া হবে।

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন প্রদান করার জন্য রেজিস্ট্রেশন করুন

আপনি যদি ইন্টারনেটের মাধ্যমে ইনকাম ট্যাক্স প্রদান করতে চান তাহলে প্রথমে এনবিআরের ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এর জন্য ওয়েবসাইটে হতে ই-রিটার্ন শাখায় প্রবেশ করুন। নতুন অ্যাকাউন্ট করার জন্য সেখানে একটি অপশন পেয়ে যাবেন।

তারপর সেই অপশনে প্রবেশ করে প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন, মোবাইল নাম্বার ইত্যাদি তথ্যগুলি ভালোভাবে লিখুন। আপনি যে মোবাইল নম্বরটি প্রদান করবেন সেটির মাধ্যমে ওটিপি ভেরিফিকেশন করা হবে।

কিভাবে অনলাইনে ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল করবেন

একবার রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনি রিটার্ন সাবমিশনের ঘরে প্রবেশ করুন। সেখানে আপনি অনেক গুলো অপশন দেখতে পারবেন। আপনি কততম ট্যাক্স রিটার্ন করছেন, আপনি কি কি উপায়ে ইনকাম করে থাকেন ইত্যাদি তথ্যের ঘরগুলো পূরণ করতে হবে। এর বেশ কয়েকটি ধাপ রয়েছে। নিচে সেগুলো আলোচনা করা হলো।

১। আয়ের বিবরণ প্রধান

আপনি আসলে কি উৎস থেকে অর্থ আয় করেন সেটি নির্বাচন করতে হবে। চাকুরী, সম্পত্তি কিংবা বাড়ির বিক্রির টাকা, কৃষি থেকে আয়, বিজনেস থেকে আয় এবং অন্যান্য যে কোন উৎস এখানে যুক্ত করতে পারবেন।

আর যদি আপনি চাকুরীজীবী হয়ে থাকেন এবং বেতনই আয়ের উৎস হয়ে থাকে তাহলে স্যালারি অপশনটি নির্বাচন করুন।

২। অতিরিক্ত তথ্য প্রদান

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করার এই ধাপে আপনাকে অতিরিক্ত কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে। যার মধ্যে রয়েছে আপনি শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী কিনা মুক্তিযোদ্ধা কিনা ইত্যাদি।

৩। অন্যান্য তথ্য

আপনার যদি সকল সম্পত্তির মোট পরিমাণ টাকার হিসেবে ৪০ লক্ষ টাকা হয় কিংবা তার যে অধিক হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে একটি ফরম পূরণ করতে হবে। যেটাকে বলা হয় আইটি-১০বি। শুধুমাত্র ইনকামের তথ্যই নয় বরং আপনি সারা বছরে কোন কোন খাতে অর্থ ব্যয় করেছেন সে তথ্য গুলো প্রদান করতে হবে।

৪। ইনভেস্টমেন্ট ডিপার্টমেন্ট

আপনার নামে যদি ব্যাংকের কোন ফিক্সড ডিপোজিট, জীবন বীমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড, শেয়ার বাজারে অর্থ বিনিয়োগ ইত্যাদি থেকে থাকে তাহলে তার বিবরণ এখানে প্রদান করতে হবে।

৫। অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করার এই বিভাগে আপনাকে অবশ্যই ব্যয়ের বিস্তারিত লিখতে হবে। যেমন আপনি সারা বছর খাদ্য, পোশাক, বাসস্থান, আপনার সন্তানদের লেখাপড়া এবং অন্যান্য খাতসমূহ যে অর্থ ব্যয় করেন সেগুলো এখানে পূরণ করুন।

৬। ইনকাম ট্যাক্স প্রদান

আপনি যদি ইতিমধ্যে অগ্রিম ট্যাক্স প্রদান করে থাকেন তাহলে তার হিসাব এখানে লিখতে পারবেন। এতে করে আপনার মোট ট্যাক্সের পরিমাণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমে যাবে। আর যদি আপনার ট্যাক্স যোগ্য কোন আয় নন থাকে তাহলে শূন্য রিটার্ন করতে পারবেন।

অনলাইনে আয়কর রিটার্নের রশিদ

যদি আপনি উপরের সকল তথ্য গুলি ঠিক ঠাক ভাবে পূরণ করতে পারেন তাহলে আপনাকে একটি রশিদ প্রদান করা হবে। আপনি চাইলে এটি প্রিন্ট করে পরবর্তীতে যে কোন কাজের জন্য রেখে দিতে পারেন।

আমাদের শেষ কথা

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের পরীক্ষা যদি আপনার কাছে জটিল মনে হয় তাহলে যে কোন আইনজীবী অথবা দক্ষ কারো শরণাপন্ন হতে পারেন। তবে কোনোভাবেই ভুল তথ্য প্রদান করবেন না। এতে করে পরবর্তীতে বিড়ম্বনায় পড়তে পারেন। আশা করি ইনকাম ট্যাক্স প্রদানে কি কি লাগে এবং খুঁটিনাটি বিষয় গুলি সম্পর্কে আপনার ধারণা লাভ করতে পেরেছেন।

লেবুর রোগ প্রতিরোধে কি কি উপায় অবলম্বন করবেন? জানতে এখানে প্রবেশ করুন।