ঢাকা ০৪:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জেনে নিন বিসিএস আনসার ক্যাডারের সুযোগ সুবিধা ও দায়িত্ব সম্পর্কে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৭:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪ ৭ বার পড়া হয়েছে

বিসিএস আনসার ক্যাডারের সুযোগ সুবিধা

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বিসিএস বা বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের সর্বমোট ২ ক্যাটাগরিতে ২৬ টি ক্যাডার পদে জনবল নিয়োগ প্রদান করা হয়। প্রতিটি ক্যাডারের দায়িত্ব ও সুযোগ-সুবিধা, প্রশিক্ষণে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে। আজকে আমি আলোচনা করব বিসিএস আনসার ক্যাডারের সুযোগ সুবিধা এবং দায়িত্ব – কর্তব্য সম্পর্কে। উত্তর ক্যাডারে কর্মরত একজন সদস্যের থেকে এই ধরনের তথ্য গুলি সংগ্রহ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ আনসার প্রতিষ্ঠিত করা হয় ১৯৪৮ সালে। পরবর্তীতে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা গুলিতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করেছে এই বাহিনী। এমনকি মুক্তিযুদ্ধেও বেশ অগ্রণী ভূমিকা পালন করে ছিলো।

বিসিএস আনসার ক্যাডারের সুযোগ সুবিধা ও দায়িত্ব কর্তব্য

এই ডিপার্টমেন্টে পরিচালিত হয় বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে। এমনকি প্রতিটি ক্যাডারের পোস্টিং, বদলি, ইত্যাদিও পরিচালনা করে থাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আনসারের সাথে ভিডিপি যুক্ত করা হয় ১৯৭৬ সালে যখন কিনা ভিলেজ ডিফেন্স পার্টি গৃহীত হয়েছিল। বাংলাদেশের অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মত আনসার বাহিনীও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। বর্তমানে আনসার ভিলেজ ডিফেন্স পার্টির হেড অফিস হচ্ছে ঢাকার খিলগাঁও তে।

বাংলাদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সময় যেমন পূজা, নির্বাচন, বিভিন্ন সরকারি স্থাপনা নিরাপত্তা, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদিতে তারা সমানভাবে অংশগ্রহণ করছেন। একজন প্রার্থী যখন বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং যথাযথ প্রশিক্ষণ শেষে যোগদান করে যখন তার পদবী হয় সরকারি জেলা কমান্ড্যান্ট বা কোম্পানি কমান্ডার। পরবর্তীতে বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে সর্বোচ্চ ব্যাটালিয়ান প্রধান হিসেবে পদাযন পেয়ে থাকে। তবে এই ডিপার্টমেন্টের সর্বোচ্চ মহাপরিচালক পদে দায়িত্ব পালন করেন থাকেন সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল বা সমমান মর্যাদার কর্মকর্তা।

বেতন ভাতা ও সুযোগ সুবিধা

২০১৫ সালের সরকারি বেতন স্কেল অনুযায়ী সদ্য যোগদানের ক্ষেত্রে একজন ক্যাডার কর্মকর্তা সব মিলিয়ে ২২ হাজার টাকা মূল বেতন পেয়ে থাকেন। এর সাথে আরো যুক্ত হয় ইনক্রিমেন্ট, নির্দিষ্ট হারে বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা, সন্তানদের জন্য শিক্ষা ভাতা, উৎসব ভাতা, যাতায়াত ভাতা সহ অন্যান্য ধরনের আর্থিক সুবিধা। বিসিএস আনসার ক্যাডার সুযোগ সুবিধার মধ্যে আরও রয়েছে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ সম্পর্কিত বিষয়ে অংশগ্রহণ করলে বিশেষ সম্মানী।

আপনার হয়তো জানেন আনসার বাহিনীর মূল ইউনিফর্মটি মূলত জলপাই রংয়ের। তবে ব্যাটালিয়নে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের কমব্যাট ইউনিফর্ম পরিধান করতে হয়। অন্যান্য সরকারি কিংবা প্রতিরক্ষা বাহিনীর চাকরির মতো এটিও যথেষ্ট সম্মানের চাকরি। যোগদানের পর ডিপার্টমেন্ট থেকে প্রচুর লজিস্টিক সাপোর্ট প্রদান পাবেন। এমনকি আপনি যেই প্রতিষ্ঠানে যান না কেন সবাই আপনাকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করার চেষ্টা করবে। এমনকি এই পদের প্রমোশন সুবিধা ও বেশ ভালো।

সেনাবাহিনী কিংবা ডিফেন্স সদস্যদের মতো রেশন সুবিধা এমনকি বিদেশে গিয়ে আর্থিক সচ্ছলতা আনয়নের সুযোগ রয়েছে। জেলা পর্যায়ে কিংবা ব্যাটেলিয়নে কর্মকর্তাদের গাড়ির সুবিধা প্রদান করা হয়। জেলা কমান্ডের বাংলো বরাদ্দের ব্যবস্থা রয়েছে।

নিয়োগ প্রক্রিয়া

বিসিএস আনসার ক্যাডারের দায়িত্ব এবং সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে আপনাদের কিছুটা ধারণা হয়েছে। এবার চলুন নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

প্রতিবছরে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন হতে বিসিএস ক্যাডার নিয়োগের উদ্দেশ্যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়ে থাকে। উক্ত বিজ্ঞপ্তিতে শূন্য পদের সংখ্যা সহ যাবতীয় নির্দেশবলী প্রদান করা থাকে। কোন একজন চাকরির প্রত্যাশী আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তিনটি ধাপে পরীক্ষায় বসে থাকে। যার মধ্যে প্রথমটি হচ্ছে প্রিলিমিনারী বা বহুনির্বাচনী পরীক্ষা, দ্বিতীয় ধাপটি হচ্ছে লিখিত পরীক্ষা এবং তৃতীয় ধাপটি হচ্ছে মৌখিক পরীক্ষা।

প্রিলি পরীক্ষায় শুধুমাত্র উত্তীর্ণ হলেই চলবে কারণ এই নম্বরটি চূড়ান্তভাবে ফলাফলের ক্ষেত্রে যোগ করা হয় না। মূলত লিখিত এবং ভাইভা পরীক্ষার নম্বরের উপর নির্ভর করে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

তবে বিশেষ পরীক্ষার সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ক্যাডার চয়েস। অর্থাৎ আপনি যেই ডিপার্টমেন্টে যোগদান করতে সবচাইতে বেশি কিছু সেটাকে সর্বপ্রথম রাখবেন। ধান স্বরূপ আপনি যদি বিসিএস আনসার ক্যাডারের যোগদান করতে ইচ্ছুক থাকেন তাহলে এটাকে এক নম্বরে রাখা উচিত। এতে করে আপনার চাকরিতে যোগদানের ইচ্ছা প্রকাশ পেয়ে থাকে।

এছাড়াও পুলিশ এবং আনসার বাহিনীতে শারীরিক যোগ্যতা ও প্রয়োজন হয়। যদি সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট ভাবে নির্দেশনা দেওয়া থাকে।

আমাদের শেষ কথা

অনেকেরই স্বপ্ন থাকে আইনশৃঙ্খলা কিংবা প্রতিরক্ষা পানিতে যোগদান করে সরাসরি দেশের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করবে। বিসিএস আনসার ক্যাডারের সুযোগ সুবিধার পাশাপাশি রয়েছে সরাসরি মানুষের জন্য কাজ করার সুযোগ। তাই আপনি যদি এই ডিপার্টমেন্টে যোগদান করতে চান তাহলে পরবর্তী বিসিএস এ আবেদন করতে পারেন।

বাংলাদেশের চিফ হিট অফিসারের বেতন কত জানতে এখানে প্রবেশ করুন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জেনে নিন বিসিএস আনসার ক্যাডারের সুযোগ সুবিধা ও দায়িত্ব সম্পর্কে

আপডেট সময় : ০৫:৩৭:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪

বিসিএস বা বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের সর্বমোট ২ ক্যাটাগরিতে ২৬ টি ক্যাডার পদে জনবল নিয়োগ প্রদান করা হয়। প্রতিটি ক্যাডারের দায়িত্ব ও সুযোগ-সুবিধা, প্রশিক্ষণে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে। আজকে আমি আলোচনা করব বিসিএস আনসার ক্যাডারের সুযোগ সুবিধা এবং দায়িত্ব – কর্তব্য সম্পর্কে। উত্তর ক্যাডারে কর্মরত একজন সদস্যের থেকে এই ধরনের তথ্য গুলি সংগ্রহ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ আনসার প্রতিষ্ঠিত করা হয় ১৯৪৮ সালে। পরবর্তীতে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা গুলিতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করেছে এই বাহিনী। এমনকি মুক্তিযুদ্ধেও বেশ অগ্রণী ভূমিকা পালন করে ছিলো।

বিসিএস আনসার ক্যাডারের সুযোগ সুবিধা ও দায়িত্ব কর্তব্য

এই ডিপার্টমেন্টে পরিচালিত হয় বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে। এমনকি প্রতিটি ক্যাডারের পোস্টিং, বদলি, ইত্যাদিও পরিচালনা করে থাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আনসারের সাথে ভিডিপি যুক্ত করা হয় ১৯৭৬ সালে যখন কিনা ভিলেজ ডিফেন্স পার্টি গৃহীত হয়েছিল। বাংলাদেশের অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মত আনসার বাহিনীও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। বর্তমানে আনসার ভিলেজ ডিফেন্স পার্টির হেড অফিস হচ্ছে ঢাকার খিলগাঁও তে।

বাংলাদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সময় যেমন পূজা, নির্বাচন, বিভিন্ন সরকারি স্থাপনা নিরাপত্তা, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদিতে তারা সমানভাবে অংশগ্রহণ করছেন। একজন প্রার্থী যখন বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং যথাযথ প্রশিক্ষণ শেষে যোগদান করে যখন তার পদবী হয় সরকারি জেলা কমান্ড্যান্ট বা কোম্পানি কমান্ডার। পরবর্তীতে বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে সর্বোচ্চ ব্যাটালিয়ান প্রধান হিসেবে পদাযন পেয়ে থাকে। তবে এই ডিপার্টমেন্টের সর্বোচ্চ মহাপরিচালক পদে দায়িত্ব পালন করেন থাকেন সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল বা সমমান মর্যাদার কর্মকর্তা।

বেতন ভাতা ও সুযোগ সুবিধা

২০১৫ সালের সরকারি বেতন স্কেল অনুযায়ী সদ্য যোগদানের ক্ষেত্রে একজন ক্যাডার কর্মকর্তা সব মিলিয়ে ২২ হাজার টাকা মূল বেতন পেয়ে থাকেন। এর সাথে আরো যুক্ত হয় ইনক্রিমেন্ট, নির্দিষ্ট হারে বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা, সন্তানদের জন্য শিক্ষা ভাতা, উৎসব ভাতা, যাতায়াত ভাতা সহ অন্যান্য ধরনের আর্থিক সুবিধা। বিসিএস আনসার ক্যাডার সুযোগ সুবিধার মধ্যে আরও রয়েছে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ সম্পর্কিত বিষয়ে অংশগ্রহণ করলে বিশেষ সম্মানী।

আপনার হয়তো জানেন আনসার বাহিনীর মূল ইউনিফর্মটি মূলত জলপাই রংয়ের। তবে ব্যাটালিয়নে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের কমব্যাট ইউনিফর্ম পরিধান করতে হয়। অন্যান্য সরকারি কিংবা প্রতিরক্ষা বাহিনীর চাকরির মতো এটিও যথেষ্ট সম্মানের চাকরি। যোগদানের পর ডিপার্টমেন্ট থেকে প্রচুর লজিস্টিক সাপোর্ট প্রদান পাবেন। এমনকি আপনি যেই প্রতিষ্ঠানে যান না কেন সবাই আপনাকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করার চেষ্টা করবে। এমনকি এই পদের প্রমোশন সুবিধা ও বেশ ভালো।

সেনাবাহিনী কিংবা ডিফেন্স সদস্যদের মতো রেশন সুবিধা এমনকি বিদেশে গিয়ে আর্থিক সচ্ছলতা আনয়নের সুযোগ রয়েছে। জেলা পর্যায়ে কিংবা ব্যাটেলিয়নে কর্মকর্তাদের গাড়ির সুবিধা প্রদান করা হয়। জেলা কমান্ডের বাংলো বরাদ্দের ব্যবস্থা রয়েছে।

নিয়োগ প্রক্রিয়া

বিসিএস আনসার ক্যাডারের দায়িত্ব এবং সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে আপনাদের কিছুটা ধারণা হয়েছে। এবার চলুন নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

প্রতিবছরে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন হতে বিসিএস ক্যাডার নিয়োগের উদ্দেশ্যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়ে থাকে। উক্ত বিজ্ঞপ্তিতে শূন্য পদের সংখ্যা সহ যাবতীয় নির্দেশবলী প্রদান করা থাকে। কোন একজন চাকরির প্রত্যাশী আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তিনটি ধাপে পরীক্ষায় বসে থাকে। যার মধ্যে প্রথমটি হচ্ছে প্রিলিমিনারী বা বহুনির্বাচনী পরীক্ষা, দ্বিতীয় ধাপটি হচ্ছে লিখিত পরীক্ষা এবং তৃতীয় ধাপটি হচ্ছে মৌখিক পরীক্ষা।

প্রিলি পরীক্ষায় শুধুমাত্র উত্তীর্ণ হলেই চলবে কারণ এই নম্বরটি চূড়ান্তভাবে ফলাফলের ক্ষেত্রে যোগ করা হয় না। মূলত লিখিত এবং ভাইভা পরীক্ষার নম্বরের উপর নির্ভর করে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

তবে বিশেষ পরীক্ষার সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ক্যাডার চয়েস। অর্থাৎ আপনি যেই ডিপার্টমেন্টে যোগদান করতে সবচাইতে বেশি কিছু সেটাকে সর্বপ্রথম রাখবেন। ধান স্বরূপ আপনি যদি বিসিএস আনসার ক্যাডারের যোগদান করতে ইচ্ছুক থাকেন তাহলে এটাকে এক নম্বরে রাখা উচিত। এতে করে আপনার চাকরিতে যোগদানের ইচ্ছা প্রকাশ পেয়ে থাকে।

এছাড়াও পুলিশ এবং আনসার বাহিনীতে শারীরিক যোগ্যতা ও প্রয়োজন হয়। যদি সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট ভাবে নির্দেশনা দেওয়া থাকে।

আমাদের শেষ কথা

অনেকেরই স্বপ্ন থাকে আইনশৃঙ্খলা কিংবা প্রতিরক্ষা পানিতে যোগদান করে সরাসরি দেশের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করবে। বিসিএস আনসার ক্যাডারের সুযোগ সুবিধার পাশাপাশি রয়েছে সরাসরি মানুষের জন্য কাজ করার সুযোগ। তাই আপনি যদি এই ডিপার্টমেন্টে যোগদান করতে চান তাহলে পরবর্তী বিসিএস এ আবেদন করতে পারেন।

বাংলাদেশের চিফ হিট অফিসারের বেতন কত জানতে এখানে প্রবেশ করুন।