ঢাকা ০২:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কাকের কত বুদ্ধি শুনলে চমকে যাবেন আপনি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:০১:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪ ১৪ বার পড়া হয়েছে

কাকের কত বুদ্ধি

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পৃথিবীর সবচাইতে বুদ্ধিমান পাখি হচ্ছে কাক। ইসলাম ধর্ম গ্রন্থ পবিত্র কোরআনেও এই পাখিটির বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। আমরা জানি মানুষের দাফনের প্রক্রিয়ার পদ্ধতি সর্বপ্রথম কাকের মাধ্যমেই প্রকাশিত হয়েছিলো। আদম (আ.) এর ছেলে কাবিলকে মহান আল্লাহ তায়ালা দাফনের পদ্ধতির সম্পর্কে নির্দেশনা দিয়েছিলেন একটি কাকের মাধ্যমে। এথেকে বোঝা যায় অন্যান্য পাখি থেকে কাকের বুদ্ধিমত্তার স্বাভাবিকভাবেই অনেকটা বেশি। এছাড়াও বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় এটিও প্রমাণিত হয়েছে।

পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম হ ত্যা র ঘটনা হচ্ছে কাবিল কর্তৃক হাবিলকে মারার ঘটনা। এর আগে এধরনের ঘটনা যেহেতু ঘটেনি তাই কাবিলের ধারণা ছিল না কিভাবে একটি মৃ-ত দে-হ কে দাফন করতে হয়। তাই মহান আল্লাহ তায়ালার নির্দেশনা একটি কাক এই দাফনের পদ্ধতিটি সম্পর্কে শিক্ষা দিয়েছিলেন।

সে ছোট কাকটি মাটি খুঁড়ে দাফন প্রক্রিয়াটি শিখিয়েছিল কাবিলকে। এই ঘটনার পর কাবিল নিজে নিজেকে ধিক্কার করতে লাগলো যে সে কাকের মত কি জন্য হতে পারল না। যাতে এসে নিজে থেকে তার ভাইয়ের লাশ গোপন করতে পারতো। এই ঘটনাটি উল্লেখ রয়েছে পবিত্র কুরআনের সূরা মায়েদা, আয়াত ৩০ থেকে ৩১ পর্যন্ত।

এছাড়াও আমেরিকার বিখ্যাত সায়েন্টিফিক আমেরিকান ম্যাগাজিনে বেশ কিছু গবেষণা প্রকাশিত হয়েছিল কাকের বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে। এমনকি কিছু কিছু ক্ষেত্রে বানরের বুদ্ধি কেউ ছাড়িয়ে যায় কাক। যুক্তি ব্যবহার করে যে কোন সমস্যার সমাধানের মতো মানসিক সক্ষমতা রয়েছে এই পাখিটির। এমনকি ভিন্ন ভিন্ন সমস্যার জন্য ভিন্ন ভিন্ন সমাধান সে বের করতে পারে।

শুধুমাত্র তাই নয় বিভিন্ন গবেষণা মূলক পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে কোনরকম ভুল পদক্ষেপ ছাড়াই কাক যেকোনো কঠিন সমস্যার সমাধান বের করতে পারে।

কাকের কত বুদ্ধি শুনলে চমকে যাবেন আপনি

সাধারণত মানুষও অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি কিংবা জীবনের অনেক সময় ভুল পদক্ষেপ নিয়ে ফেলে। সেটা জীবনের ছোট কিংবা বড় যে কোন ঘটনার ক্ষেত্রেই হতে পারে। কিন্তু বুদ্ধিমান পাখি কাক যেকোনো পদক্ষেপের সম্ভাব্য ব্যর্থতা কিংবা সফলতার হার যাচাই করে নির্ভুলভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে। যে ক্ষমতাটি মানুষের অনেক ক্ষেত্রে নেই।

কাকের বুদ্ধিমত্তা নিয়ে একটি পরীক্ষায় দেখা যায়, মাছ শিকার করার জন্য একটি তার ব্যবহার করে ফাঁদ এবং বড়শি তৈরি করছে। আমরা ছোটবেলায় একটি গল্প সকলেই পড়েছি, একটি পাত্রের তলায় কিছু পরিমাণে পানি ছিল, তারপর সেখানে একটি কাক এসে অল্প অল্প পরিমাণে পাথর দিতে লাগলো। তারপর পাথরের কারণে পানির উচ্চতা যখন বৃদ্ধি পেল তখন কাক সেটি খুশিমনে পান করতে লাগলো। এই ধরনের বুদ্ধিমত্তা আসলেই রয়েছে এই পাখিটির।

এই ক্ষেত্রে বুদ্ধিমান পাখি কাক শুধুমাত্র যে পানি খেতে সক্ষম হোক হয়েছে বিষয়টি তা নয়, কোন কারনে পাথরে যদি উপর করে ফেলে দেওয়া হতো তাহলে পানি নষ্ট হয়ে যেত। কিন্তু কাক সেটি করেনি।

জাপানের কোন স্থানের সিসিটিভি ক্যামেরায় একটি ভিডিও ধরা পড়েছে, যেখানে দেখা গিয়েছে অনেক শক্ত কিংবা কাকের পক্ষে ভাঙ্গা সম্ভব নয় এমন বাদাম তারা প্রথমে উঁচু গাছ থেকে নিচে ফেলে দেয় না। তারপর সেই বাদাম গুলো যখন নিচে পড়ে ফেটে যায় তারপর সেখান থেকে নিয়ে তারা এগুলো খেতে থাকে।

এমনকি বড় বড় রাস্তায় চলা দ্রুতগতির গাড়ির নিচে তারা বাদাম রেখে আসতো। গাড়ি গুলো বাদামের উপর দিয়ে চলার কারণে সেগুলো ফেটে যেত এবং পরবর্তীতে কাক সেগুলো নিয়ে খেতে থাকলো।

এমনকি যানবাহনের নিচে পড়ার ঝুঁকি এড়াতে তারা ট্রাফিক লাইট লাল এবং হলুদের বিষয় গুলো সম্পর্কেও সচেতন হলো। অর্থাৎ যখন লাল লাইট গুলো জ্বলতো এবং গাড়ি গুলো স্থির হয়ে যেত তখন তারা সেগুলো রাস্তার উপরে ফেলে আসত। তারমানে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন কাক কতটা বুদ্ধিমান প্রাণী?

কাক সম্পর্কে অজানা তথ্য

• এই পাখিটি কখনো নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করে না। শুধুমাত্র পরিবার কিংবা দলের মধ্যেও সমস্যা হলে সেগুলো নিজেদের নিজেরাই মিটিয়ে নে।

• যেকোনো কিছু শিকার করার জন্য এই পাখিটি দল গঠন করতে সম্ভব সক্ষম। এমনকি একটি পুরো বড় দলকে ভিন্ন ভিন্ন ছোট ছোট দলে ভাগ করে বিভিন্ন দিক থেকে আক্রমণ করতে পারে।

• মরুভূমি কিংবা পাহাড় কিংবা ঠান্ডা এলাকা যেকোনো পরিবেশে এই পাখিটি নিজেদেরকে খাপ খাইয়ে নিতে পারে। পরিস্থিতি যতই কঠিন হোক নিজেদের খাবারের জোগাড়া নিজেরাই করতে পারে। এমন কি অন্য পশু পাখিকে প্রভাবিত করেও এরা নিজেদের খাবার যোগাড় করতে সক্ষম।

• বিভিন্ন বিজ্ঞানীদের মতে একটি কাকের বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে মোটামুটি ২ থেকে ৩ বছরের বাচ্চার সমান।

• মানুষের মত কাকও সোশাল লাইফকে সবচাইতে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। অর্থাৎ এদের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ এবং সম্পর্ক রয়েছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরা যত ঝগড়া করুক না কেন কখনোই সেটি গুরুতর পর্যায়ে যায় না।

আমাদের শেষ কথা

আপনার মনে মনে হয়তো বা প্রশ্ন জাগতে পারছে যে পৃথিবীতে আরো অনেক বুদ্ধিমান প্রাণী রয়েছে কিন্তু কাক কেই কেন এত বেশি হাইলাইট করা হচ্ছে। এর উত্তর হিসেবে বলতে চাই পবিত্র কুরআনে বুদ্ধিমান পাখি কাক কে মানুষের পরামর্শদাতা হিসেবে দেখানো হয়েছে। এমনকি মুসলমানদের জীবনের একটি জ্ঞান শেয়ার করা হয়েছে কাকের মাধ্যমে। ছোট্ট একটি পাখি হয়েও এটি দলবদ্ধ ভাবে কাজ করতে পারে বিভিন্ন রকমের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারে এবং সম্পদ ব্যবস্থাপনায়ও ভালো পদক্ষেপ নিতে পারে। তাই একে পৃথিবীর সবচাইতে বুদ্ধিমান পাখি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে আটকের ব্যাপারে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারী, বিস্তারিত জানতে এখানে প্রবেশ করুন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কাকের কত বুদ্ধি শুনলে চমকে যাবেন আপনি

আপডেট সময় : ০৯:০১:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪

পৃথিবীর সবচাইতে বুদ্ধিমান পাখি হচ্ছে কাক। ইসলাম ধর্ম গ্রন্থ পবিত্র কোরআনেও এই পাখিটির বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। আমরা জানি মানুষের দাফনের প্রক্রিয়ার পদ্ধতি সর্বপ্রথম কাকের মাধ্যমেই প্রকাশিত হয়েছিলো। আদম (আ.) এর ছেলে কাবিলকে মহান আল্লাহ তায়ালা দাফনের পদ্ধতির সম্পর্কে নির্দেশনা দিয়েছিলেন একটি কাকের মাধ্যমে। এথেকে বোঝা যায় অন্যান্য পাখি থেকে কাকের বুদ্ধিমত্তার স্বাভাবিকভাবেই অনেকটা বেশি। এছাড়াও বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় এটিও প্রমাণিত হয়েছে।

পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম হ ত্যা র ঘটনা হচ্ছে কাবিল কর্তৃক হাবিলকে মারার ঘটনা। এর আগে এধরনের ঘটনা যেহেতু ঘটেনি তাই কাবিলের ধারণা ছিল না কিভাবে একটি মৃ-ত দে-হ কে দাফন করতে হয়। তাই মহান আল্লাহ তায়ালার নির্দেশনা একটি কাক এই দাফনের পদ্ধতিটি সম্পর্কে শিক্ষা দিয়েছিলেন।

সে ছোট কাকটি মাটি খুঁড়ে দাফন প্রক্রিয়াটি শিখিয়েছিল কাবিলকে। এই ঘটনার পর কাবিল নিজে নিজেকে ধিক্কার করতে লাগলো যে সে কাকের মত কি জন্য হতে পারল না। যাতে এসে নিজে থেকে তার ভাইয়ের লাশ গোপন করতে পারতো। এই ঘটনাটি উল্লেখ রয়েছে পবিত্র কুরআনের সূরা মায়েদা, আয়াত ৩০ থেকে ৩১ পর্যন্ত।

এছাড়াও আমেরিকার বিখ্যাত সায়েন্টিফিক আমেরিকান ম্যাগাজিনে বেশ কিছু গবেষণা প্রকাশিত হয়েছিল কাকের বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে। এমনকি কিছু কিছু ক্ষেত্রে বানরের বুদ্ধি কেউ ছাড়িয়ে যায় কাক। যুক্তি ব্যবহার করে যে কোন সমস্যার সমাধানের মতো মানসিক সক্ষমতা রয়েছে এই পাখিটির। এমনকি ভিন্ন ভিন্ন সমস্যার জন্য ভিন্ন ভিন্ন সমাধান সে বের করতে পারে।

শুধুমাত্র তাই নয় বিভিন্ন গবেষণা মূলক পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে কোনরকম ভুল পদক্ষেপ ছাড়াই কাক যেকোনো কঠিন সমস্যার সমাধান বের করতে পারে।

কাকের কত বুদ্ধি শুনলে চমকে যাবেন আপনি

সাধারণত মানুষও অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি কিংবা জীবনের অনেক সময় ভুল পদক্ষেপ নিয়ে ফেলে। সেটা জীবনের ছোট কিংবা বড় যে কোন ঘটনার ক্ষেত্রেই হতে পারে। কিন্তু বুদ্ধিমান পাখি কাক যেকোনো পদক্ষেপের সম্ভাব্য ব্যর্থতা কিংবা সফলতার হার যাচাই করে নির্ভুলভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে। যে ক্ষমতাটি মানুষের অনেক ক্ষেত্রে নেই।

কাকের বুদ্ধিমত্তা নিয়ে একটি পরীক্ষায় দেখা যায়, মাছ শিকার করার জন্য একটি তার ব্যবহার করে ফাঁদ এবং বড়শি তৈরি করছে। আমরা ছোটবেলায় একটি গল্প সকলেই পড়েছি, একটি পাত্রের তলায় কিছু পরিমাণে পানি ছিল, তারপর সেখানে একটি কাক এসে অল্প অল্প পরিমাণে পাথর দিতে লাগলো। তারপর পাথরের কারণে পানির উচ্চতা যখন বৃদ্ধি পেল তখন কাক সেটি খুশিমনে পান করতে লাগলো। এই ধরনের বুদ্ধিমত্তা আসলেই রয়েছে এই পাখিটির।

এই ক্ষেত্রে বুদ্ধিমান পাখি কাক শুধুমাত্র যে পানি খেতে সক্ষম হোক হয়েছে বিষয়টি তা নয়, কোন কারনে পাথরে যদি উপর করে ফেলে দেওয়া হতো তাহলে পানি নষ্ট হয়ে যেত। কিন্তু কাক সেটি করেনি।

জাপানের কোন স্থানের সিসিটিভি ক্যামেরায় একটি ভিডিও ধরা পড়েছে, যেখানে দেখা গিয়েছে অনেক শক্ত কিংবা কাকের পক্ষে ভাঙ্গা সম্ভব নয় এমন বাদাম তারা প্রথমে উঁচু গাছ থেকে নিচে ফেলে দেয় না। তারপর সেই বাদাম গুলো যখন নিচে পড়ে ফেটে যায় তারপর সেখান থেকে নিয়ে তারা এগুলো খেতে থাকে।

এমনকি বড় বড় রাস্তায় চলা দ্রুতগতির গাড়ির নিচে তারা বাদাম রেখে আসতো। গাড়ি গুলো বাদামের উপর দিয়ে চলার কারণে সেগুলো ফেটে যেত এবং পরবর্তীতে কাক সেগুলো নিয়ে খেতে থাকলো।

এমনকি যানবাহনের নিচে পড়ার ঝুঁকি এড়াতে তারা ট্রাফিক লাইট লাল এবং হলুদের বিষয় গুলো সম্পর্কেও সচেতন হলো। অর্থাৎ যখন লাল লাইট গুলো জ্বলতো এবং গাড়ি গুলো স্থির হয়ে যেত তখন তারা সেগুলো রাস্তার উপরে ফেলে আসত। তারমানে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন কাক কতটা বুদ্ধিমান প্রাণী?

কাক সম্পর্কে অজানা তথ্য

• এই পাখিটি কখনো নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করে না। শুধুমাত্র পরিবার কিংবা দলের মধ্যেও সমস্যা হলে সেগুলো নিজেদের নিজেরাই মিটিয়ে নে।

• যেকোনো কিছু শিকার করার জন্য এই পাখিটি দল গঠন করতে সম্ভব সক্ষম। এমনকি একটি পুরো বড় দলকে ভিন্ন ভিন্ন ছোট ছোট দলে ভাগ করে বিভিন্ন দিক থেকে আক্রমণ করতে পারে।

• মরুভূমি কিংবা পাহাড় কিংবা ঠান্ডা এলাকা যেকোনো পরিবেশে এই পাখিটি নিজেদেরকে খাপ খাইয়ে নিতে পারে। পরিস্থিতি যতই কঠিন হোক নিজেদের খাবারের জোগাড়া নিজেরাই করতে পারে। এমন কি অন্য পশু পাখিকে প্রভাবিত করেও এরা নিজেদের খাবার যোগাড় করতে সক্ষম।

• বিভিন্ন বিজ্ঞানীদের মতে একটি কাকের বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে মোটামুটি ২ থেকে ৩ বছরের বাচ্চার সমান।

• মানুষের মত কাকও সোশাল লাইফকে সবচাইতে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। অর্থাৎ এদের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ এবং সম্পর্ক রয়েছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরা যত ঝগড়া করুক না কেন কখনোই সেটি গুরুতর পর্যায়ে যায় না।

আমাদের শেষ কথা

আপনার মনে মনে হয়তো বা প্রশ্ন জাগতে পারছে যে পৃথিবীতে আরো অনেক বুদ্ধিমান প্রাণী রয়েছে কিন্তু কাক কেই কেন এত বেশি হাইলাইট করা হচ্ছে। এর উত্তর হিসেবে বলতে চাই পবিত্র কুরআনে বুদ্ধিমান পাখি কাক কে মানুষের পরামর্শদাতা হিসেবে দেখানো হয়েছে। এমনকি মুসলমানদের জীবনের একটি জ্ঞান শেয়ার করা হয়েছে কাকের মাধ্যমে। ছোট্ট একটি পাখি হয়েও এটি দলবদ্ধ ভাবে কাজ করতে পারে বিভিন্ন রকমের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারে এবং সম্পদ ব্যবস্থাপনায়ও ভালো পদক্ষেপ নিতে পারে। তাই একে পৃথিবীর সবচাইতে বুদ্ধিমান পাখি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে আটকের ব্যাপারে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারী, বিস্তারিত জানতে এখানে প্রবেশ করুন।